তীক্ষ্ণ বুদ্ধি,
তীব্র
আত্মসম্মানবোধ, প্রবল
প্রতাপ
এবং
বিপুল
বৈশাদৃস্যময় জীবন
তাদের।
তারা
ধীর-স্থির ও কর্তব্য কাজে
অটল,
বহু
বাধা
বিপত্তিতেও তাদেরকে কর্তব্য থেকে
টলানো
যায়না।
তাদেরকে সাধারন
মানুষ
সব
সময়
ভুল
বোঝে।
হয়তো
মনেকরে
স্বার্থপর, ভীতু,
অহংকারী বা
পরশ্রীকাতর। আসলে
তারা
আত্মকেন্দ্রিক বটে,
কিন্তু
উদার
হৃদয়,
পরদুঃখকাতর এবং
বৈশিষ্ট্যময় স্বাতন্ত্রতা সম্পন্ন। তাদের
ভিতরে
তপ্ত
তেজ
থাকলেও
বাহিরে
স্বল্পবাক। সেজন্যই খুব
কম
কথা
বলা
তাদের
স্বভাব। জীবনে
তাদের
নিঃশব্দে নিঃসঙ্গতা নেমে
আসতে
পারে!
সুফি
বা
বাউলদের মতো
অপার্থিব স্পর্শ
সুখ
পাওয়ার
জন্য
ব্যাকুল তারা।
কঠোর
তাপস,
অমৃতের
সন্ধানী, পার্থিব বস্তুর
সাথে
অপার্থিব উপলব্দির সমন্বয়
খোঁজে,
কোন
সত্যই
সহজ
সাধ্য
নয়-
এটিই
বোঝাতে
চায়।
তাই
তাদের
মনের
মানুষ
কেউ
নয়।
তবে
ভালবাসলে সব
ত্যাগ
করতে
পারে।
সাধারনের কাছে
তাদের
অনেকের
জীবনযাত্রা, কথাবার্তা, আচরন
সমূহ
একটু
অন্য
রকম
মনে
হতে
পারে।
মনে
হতে
পারে
বিষন্নময় তাদের
জীবন।
আসলে
অনেকের
মধ্যে
সুপ্ত
প্রতিভার প্রলুব্ধকর প্রকাশ
দেখা
যায়না
বলে
তাদের
প্রতি
ভুল
ধারনার
সৃষ্টি
হয়।
তারা
যারা
ধার্মিক ও
সত্যাশ্রয়ী তারা
তাদের
যা
কিছু
আছে
সব
কিছু
ধর্মের
জন্য
বিসর্জন করতে
পিছু
পা
হননা।
এমন
কি
জীবনও!
এ
ব্যাপারে তাদের
সমকক্ষ
খুব
কমই
পাওয়া
যায়।
আর
যারা
নাস্তিক, অধার্মিক বা
কুকর্মে মন
দেয়
তারা
শাপের
চেয়েও
ভয়ঙ্কর
হতে
পারে।
একাধারে হৃদয়বান ও
নির্দয়
এ’
দুয়ের
সমন্বয়ে তারা
গড়ে
উঠতে
পারে।
একটি
কঠিন
সত্য
তারা
উপলব্দি করতে
সক্ষম
হয়
তা
হল-
জীবনটা
কোন
পূষ্পশয্যা নয়,
বরং
কন্টকাকীর্ণপথ!
তারা জন্ম
বিদ্রোহী বীর,
তাই
রণক্লান্ত হয়েও
ম্রিয়মান হয়ে
যায়না।
বরং
আকাশ
বাতাস
মুখরিত
করবার
চেষ্টা
করে
থাকে
অবিরত
বিপ্লবের বাণী
ছড়িয়ে।
তাদের
সংগ্রামময় জীবনের
প্রতিষ্ঠা আসে
অনেক
দেরীতে,
তবে
তা
স্থায়ী
হয়
অনেকদিন। অনেকের
ক্ষেত্রেই দেখা
যায়-
দারিদ্রের কষাঘাতে জর্জরিত, সামাজিক পীড়নে
মর্মাহত আর
শত্রুদের আক্রমনে আক্রান্ত, তবু
দমে
নেই।
কোন
কিছুই
যেন
সহজে
পাওয়ার
নয়!
সত্যি
এ
যেন
এক
ট্রাজেডি! সংগ্রামবহুল জীবন
তাই
বহু
ঝড়-ঝাপটা অতিক্রম করে
এগিয়ে
যেতে
হয়।
কিরো বলেন
“আট
সংখ্যার লোকেরা
অদৃষ্টের শিশু।
নিজেকে
অকৃতকার্য করেও
পরের
উপকারের চেষ্টা
করে।”
সুতরাং
অসম্পূর্ণ কথা
বলে
গভীর
গর্তে
পতিত
হয়েও
তারা
অন্যকে
উদ্ধার
করতে
চেষ্টা
করে।
তারা
অদৃষ্টের হাতের
ক্রীড়নক। পুনঃ
পুনঃ
স্বার্থত্যাগ তাদের
স্বাস্থ্য হানিতে
প্রভাব
ফেলে।
অজানা
সম্বন্ধে জ্ঞান
তাদের
ইচ্ছার
উপর
নির্ভর
করে।
ইহা
চাকুরির প্রতীক। গোপনীয়ও বটে।
তারা
স্বাধীন ইচ্ছা
ও
স্বাধীনতার জন্য
উৎসুক।
কিন্তু
তারা
পরিবেশের দাস।
তাদের
উচ্চ
আদর্শ
তাদেরকে দ্বায়ীত্ববোধহীন কাজে
সাড়া
দেয়না।
খুব
ভাল
কাজ
করে,
যখন
তারা
শাসন
করে।
ভাল
শাসন
করে
যখন
তারা
কাজ
করে।
তারা
কর্তৃত্বের সর্বোচ্চ সিড়িতে,
কিন্তু
ইহা
ব্যবহার করতে
তারা
অনিচ্ছুক। তারা
নিঃস্বার্থ বলেই
পার্থিব সুখ
থেকে
বঞ্চিত
হয়,
এবং
পায়
দুঃখ,
ক্ষতি
ও
অপমান।
তারা
নিজেরা
কঠিন
কাজের
প্রভু
এবং
নিয়মানুবর্তিতায় তারা
নির্দয়। ভাল
কাজ
করলেও
লোকেরা
তাদের
ভুল
বোঝে,
তাই
মৃত্যুর আগে
সে
পুরষ্কার পায়না।
তারা
নিজেরা
সত্যবাদী। নিজেদের বুদ্ধিতে কাজ
করে
এবং
এজন্য
অপেক্ষা করে।
তারা
সবার
কাছ
থেকে
শেখে
এবং
সেটাই
করে,
যেটা
ঠিক।
তারা
ধীরে
ধীরে
পরিশ্রমী হতে
চেষ্টা
করে,
তথাপি
আবেগময়
আশাতে
প্রলুব্ধ হয়।
হঠাৎ
কৃতকার্য লাভ
করে।
তাদের
সৌভাগ্যের পেছনে
থাকে
অধিক
চিন্তা
ও
চেষ্টা। রক্ষনশীল চিন্তা
সহজেই
তাদের
মাঝে
আসে,
কিন্তু
তবু
তারা
বিপ্লবী হয়।
তারা
মানবতার মহান
প্রতিনিধি।
জীবনে অনেক
ভুল
বুঝাবুঝির মধ্যে
পড়ে
বহু
কষ্ট
পেতে
হতে
পারে।
চিন্তাবিদ এবং
বিরোধী
দল
হিসাবে
ভাল
নাম
করতে
পারে।
তারা
সদা
গম্ভীর,
স্থিতিবান, সূক্ষ্ম বিবেকবোধ সম্পন্ন, অধ্যবসায়ী, পরিশ্রমী, সহিষ্ণু, দূরদর্শী, বিজ্ঞ,
ব্যবসায়ী, রাজনীতিজ্ঞ, বিপ্লব,
বিভেদ,
ধৈর্য,
তন্ত্র-মন্ত্র ও উথ্থান-পতনের প্রতীক। ক্ষতি
ও
নির্বোধ কাজে
অগ্রনী
ভূমিকা
পালন
করে।
এটি
মোটেই
সহজ
সরল
ও
সাধারন
জীবনযাত্রা নির্দেশক নয়,
বরং
বাধা
বিপত্তি পদে
পদে,
চড়ম
বিদ্রোহের ইঙ্গিত
দেয়।
তারা
প্রতিটি ক্ষেত্রে ধীরে
ধীরে
চলতে
চায়।
রক্ষনশীল। বিপ্লবী পদক্ষেপে ধ্বংস
আসে।
ধর্ম
ও
বিচ্ছেদের গান
পছন্দ।
শত
বাধা
বিপত্তির মধ্য
দিয়ে
অতি
ধীর
গতিতে
অগ্রসর
হয়ে
জীবনকে
গড়ে
তুলবে।
একটা
সততা
একটা
আদর্শ
তার
কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে।
কেউ
কেউ
অতি
চপল,
জটিল,
খল,
অলস,
মূর্খ
ও
ভয়ঙ্কর
রাগী
হতে
পারে।
তারা কুপিত
বায়ু
প্রকৃতি, তমোগুন
প্রধান
এবং
কষায়রস
তাদের
প্রিয়।
তাদের
পিঙ্গল
চোখ,
মোটা
নখ,
কৃষ
ও
দীর্গ
দেহ।
চোখ,
কান,
শিরা,
মূত্রাশয়, প্লীহা
প্রভৃতির রোগ
ছাড়াও
তাদের
যকৃত
দূর্বল,
রক্ত
দূষিত,
অঙ্গহানি এবং
বাত
রোগ
হতে
পারে।
কঠোর পরিশ্রম ও
নিজস্ব
চিন্তাই তাদের
জীবনের
উন্নতির একমাত্র চাবিকাঠি। কেমিস্ট, টাইপিস্ট, ফায়ারম্যান, নৌকর্মী, ব্যাঙ্ককর্মী, সুদখোর,
দালাল,
ক্যাশিয়ার, ইঞ্জিনিয়ার, কাঠমিস্ত্রি, ঔষধ
বিক্রেতা, শিক্ষক,
বন্দর
কর্মী,
হোটেল
কর্মী।
ব্যবসায় উন্নতি। শেয়ার
ব্যবসায়ও ভাল
করে।
সবরকম গভীর
ধোঁয়াটে রং,
নীল,
বাদামী
ও
হলদের
সংমিশ্রন ভাল।
তারা
গম্ভীর
চিন্তাশীল এবং
গভীর
প্রকৃতির লোক
বলে
সবরকম
গম্ভীর
এবং
ভারী
রং
ব্যবহার করা
উচিত।
ঘোর
বর্ণই
তাদের
মেজাজের সাথে
খাপ
খায়।
হাল্কা,
উজ্জ্বল এবং
তীব্র
বর্ণের
সম্মুখীন হলে-
তাদের
খিটখিটে মনে
হয়,
এবং
অল্পেই
নির্বাক, ভাবপ্রবন বা
রাগান্বিত হতে
পারে।
তবে
শনি
যখন
নিজ
ঘরে
থাকে
তখন
খুশী
খুশী
ভাব
বজায়
থাকে।
যাদের জন্মদিনেরসংখ্যা, জন্মতারিখেরসংখ্যা কিংবা
নামসংখ্যা ৮,
তারা
সকলেই
৮
সংখ্যার প্রভাবাধীন মানুষ।
অর্থাৎ
যাদের
জন্ম
যেকোন
ইংরেজি
মাসের
৮,
১৭
কিংবা
২৬
তারিখে
তারা
৮
সংখ্যার মানুষ।
মহাদুঃখদাতা শনি
গ্রহের
প্রতীক
৮
সংখ্যা। ২১শে
ডিসেম্বর থেকে
২০শে
জানুয়ারী ৮
সংখ্যা
সক্রিয়
থাকে।
এই
সময়
জন্মগ্রহনকারীর রাশি
মকর।
২১শে
জানুয়ারী থেকে
১৮ই
ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত ৮
সংখ্যা
নিস্ক্রিয় থাকে।
এই
সময়
জন্মগ্রহনকারীর রাশি
কুম্ভ।
যারা তাদের
নিজেদের, প্রিয়জনদের কিংবা
নিকটজনদের জন্মদিনেরসংখ্যা এবং
জন্মতারিখেরসংখ্যা জানেননা তারা
নাম
বিশ্লেষন করে
সংখ্যা
নির্ণয়
করে
নিতে
পারেন।
জন্মদিনেরসংখ্যা, জন্মতারিখেরসংখ্যা এবং
নামসংখ্যা নির্ণয়
পদ্ধ এখান থেকে জেনে
নিতে
পারেন।