সংখ্যাতত্ত্ববিদ্যা সংখ্যা
প্রতীক নিয়ে কাজ করে। কারো
নাম ও জন্মতারিখকে সংখ্যাতাত্ত্বিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে তার ব্যক্তিত্ব, বৈশিষ্ট্য, আবেগের বিষয়গুলি, শক্তি ও বুদ্ধিমত্তা সর্বোপরি ভিতরের প্রকৃত মানুষটিকে
জানতে সাহায্য করে। আর
ভিতরের প্রকৃত মানুষটিকে জানতে যে বিদ্যা সাহায্য করতে পারে সে বিদ্যা অবশ্যই
মানুষের কল্যান করে। তা
ছাড়া কোন স্থান, সময়, বিষয় সম্পর্কেও বিশ্লষণমূলক বর্ণনা করতে
পারে সংখ্যাতত্ত্ববিদ্যা।
কোন
দিনের, স্থানের, বিষয়ের কিংবা ব্যক্তির নিজের প্রয়োজনীয় সংখ্যাগুলি নিজ জন্ম সংখ্যায় কিংবা আকর্ষনীয় সংখ্যায় হলে ভাল হয়। নতুবা
অশুভ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আকর্ষনীয়
(Attractive) সংখ্যার
সাথে বন্ধুত্ব, প্রেম, রোমান্স, বিয়ে, ব্যবসা, অংশীদারী ইত্যাদি অপেক্ষাকৃত ভাল হতে পারে। বিকর্ষনীয়
(Repulsive) সংখ্যার
লোক একে অন্যকে সহ্য করতে পারেনা। তাদের
থেকে অমঙ্গল হয় বলে সাবধান থাকতে হয়।
যাদের
নিজের সংখ্যা- ১, তাদের আকর্ষনীয়
সংখ্যা- ৪ ও ৮ এবং বিকর্ষনীয় সংখ্যা- ৬ ও ৭। যাদের
নিজের সংখ্যা- ২, তাদের আকর্ষনীয়
সংখ্যা- ৭ ও ৯ এবং বিকর্ষনীয় সংখ্যা- ৫। যাদের
নিজের সংখ্যা- ৩, তাদের আকর্ষনীয়
সংখ্যা- ৫, ৭ ও
৯ এবং
বিকর্ষনীয় সংখ্যা- ৪ ও ৮। যাদের
নিজের সংখ্যা- ৪, তাদের আকর্ষনীয়
সংখ্যা- ১ ও ৮ এবং
বিকর্ষনীয় সংখ্যা- ২ ও ৪। যাদের
নিজের সংখ্যা- ৫, তাদের আকর্ষনীয়
সংখ্যা- ৩ ও ৯ এবং
বিকর্ষনীয় সংখ্যা- ২। যাদের
নিজের সংখ্যা- ৬, তাদের আকর্ষনীয়
সংখ্যা- ৩ ও ৯ এবং
বিকর্ষনীয় সংখ্যা- ১ ও ৮। যাদের
নিজের সংখ্যা- ৭, তাদের আকর্ষনীয়
সংখ্যা- ২ ও ৬ এবং
বিকর্ষনীয় সংখ্যা- ১ ও ৯। যাদের
নিজের সংখ্যা- ৮, তাদের আকর্ষনীয়
সংখ্যা- ১ ও ৪ এবং
বিকর্ষনীয় সংখ্যা- ৩ ও ৬। যাদের
নিজের সংখ্যা- ৯, তাদের আকর্ষনীয়
সংখ্যা- ২, ৩ ও
৬ এবং
বিকর্ষনীয় সংখ্যা- ৭।
পরবর্তীতে
কিভাবে নিজের সংখ্যা নির্ণয় করা যায় সে সম্পর্কে লিখব আশাকরি।