মানুষের জীবন
যাত্রায় তিন
সংখ্যার ক্রিয়া
কলাপ
অসীম।
যে
কোন
সংখ্যার লোকের
মধ্যে
এই
সংখ্যাটি কখনো
প্রত্যক্ষ আবার
কখনো
পরোক্ষভাবে প্রভাব
বিস্তার করে।
এটি
বৃহস্পতির প্রতীক। চাকুরী,
ব্যবসা
বা
ধর্মীয়
বিষয়ে
তারা
কর্মদক্ষতা প্রমান
করতে
পারে।
তারা
ধীর
স্থির,
নিয়মানুবর্তি, বিবেক
বুদ্ধি
সম্পন্ন ও
ধার্মিক। সবার
সাথে
খাপ
খাওয়াতে চেষ্টা
করে।
পরমতাবলীতে নিবেদিত প্রাণ
তারা।
তাদের
জীবনে
উথ্থান-পতন জনিত জীবন
নাট্যের ক্লাইমেক্স খুব
কমই
দেখা
যায়।
তবে
অনেক
ক্ষেত্রে লোভনীয়
নেতা
হবার
সুযোগ
আসলেও
অনেকে
অনাগ্রহ প্রকাশ
করে
থাকে।
তাদের
মধ্যে
বয়স
বৃদ্ধির সাথে
সাথে
একটা
আধ্যাত্মিক চেতনা
বৃদ্ধি
পায়।
তিন নিয়ে
অনেক
কথা
আছে।
যেমন-
সৃষ্টি,
স্থিতি
ও
প্রলয়
নিহিত
আছে
তিন
সংখ্যার ভেতর।
যিশুর
পুনরোথ্থান হয়
তৃতীয়
দিনে।
“ত্রি-নয়ন” হল বেদোজ্জল জ্ঞানের দ্রষ্টা। ধর্মানুশাসনে “তিন
দিন”কে একটা তপস্যার অধ্যায়
বলে
মনে
করা
হয়।
কেউ
মারা
গেলে
সনাতন
ধর্মে
তিন
দিনের
অশৌচটিকে খুব
কঠোর
ভাবে
পালন
করা
হয়।
দাম্পত্য জীবনের
সূত্রপাত হয়
তিন
দিনের
মাথায়।
বাংলায়
প্রবাদ
আছে
বার
বার
তিন
বার।
তাদের হৃদয়
আকাশের
মত
উদার
তাই
প্রচণ্ড জেদী
হয়েও
তা
প্রকাশ
না
করে
অন্তরে
গুমরাতে থাকে।
তারা
বিশিষ্ট সাহিত্যিক, বিজ্ঞানী, ধর্ম
প্রচারক, শিক্ষক
ও
কর্মক্ষেত্রে বড়
কর্তা
হতে
পারেন।
কর্মক্ষেত্রে দ্রুত
পদোন্নতির দৌড়ে
তারাই
এগিযে
থাকেন।
তাদের
উচ্চাকাঙ্খা তীব্র,
বুদ্ধি
তীক্ষ্ণ এবং
তারা
পরিশ্রমী বলেই
সাফল্য
ধরতে
তাদের
দেড়ি
হয়না।
অনেক সময়
টুকরো
কথা
দিয়ে
তারা
ঠাট্টা
করতে
পারে।
অনেক
সময়
অনেক
ক্ষেত্রে বেশি
কথা
বলার
জন্য
সব
কথার
মধ্যে
সামঞ্জস্য নাও
থাকতে
পারে।
কেউ
কেউ
আবার
অন্তঃমুখীও হতে
পারে।
তাদের
যারা
শত্রু
হয়
তারা
সবাই
প্রায়
বুদ্ধিমান শত্রু।
অনেক
ক্ষেত্রে ব্যর্থতার বোঝা
তাদের
জীবনকে
দূর্বিসহ করে
তোলতে
পারে।
প্রেম ভালবাসার ব্যাপার গুলিতে
তাদের
ইন্দ্রিয় শক্তিগুলি প্রকটিত হয়।
ভালবাসার সবটাই
তারা
চান।
দাম্পত্য জীবনে
অনেকেই
গৃহকোণে আশ্রয়
নিতে
পারে।
অনেক
সময়
দেখা
যায়
তাদের
বিদ্যা-বুদ্ধির তীব্রতানুপাতে
বিপরীত
লিঙ্গ
অতটা
শক্তিশালী হয়না।
এই সংখ্যা
জীবনকে
তিন
দিক
দিয়ে
দেখে
চলে-
বাস্তববাদী, কল্পনা
বিলাসী
ও
আদর্শবাদী। চিন্তার গভীরতা
থাকে।
আয়-ব্যয়ের সমতা রাখে।
সদা
সতর্ক,
আত্মকেন্দ্রিক হলেও
ব্যাপকতাকে স্বীকার করে,
জ্ঞানী। অর্থাভাব তেমন
হয়না।
কিন্তু
পরিশ্রম করতে
হয়।
তাদের রোগ
তালিকায়- সাধারন
দুর্বলতা, স্নায়বিক ক্লান্তি, বাত,
জণ্ডিস,
মূত্রাশয়ের গোলযোগ,
চর্মরোগ এমনকি
পেটে
অস্ত্রোপচার হতে
পারে।
তারা গোলাপী,
বেগুনী,
হাল্কা
লাল,
হলুদ
ও
সাদা
রং
ব্যবহারে উপকৃত
হতে
পারে।
হলুদ
পোখরাজ,
মুক্তা
ও
এমেথিষ্ট তাদের
শুভ
রত্ন।
শুভ
ধাতূ
রূপা।
যারা যেকোন
ইংরেজি
মাসের
৩,
১২,
২১
ও
৩০
তারিখে
জন্মগ্রহন করেছ
এবং
যাদের
নামের
একক
সংখ্যা
৩
তারা
তিন
সংখ্যার অধীন।
বিশেষকরে যারা
পৌষ
ও
চৈত্র
মাসে
এ
সংখ্যায় জন্মগ্রহন করে
তাদের
উপর
প্রভাব
অপেক্ষাকৃত বেশি
হয়ে
থাকে।
২১
শে
নভেম্বর থেকে
২০
শে
ডিসেম্বর অবধি
যাদের
জন্ম
তাদের
জীবনে
তিন
সংখ্যাটির প্রভাব
অতি
সক্রিয়
থাকে।
যারা তাদের
নিজেদের, প্রিয়জনদের কিংবা
নিকটজনদের জন্মদিনেরসংখ্যা এবং
জন্মতারিখেরসংখ্যা জানেননা তারা
নাম
বিশ্লেষন করে
সংখ্যা
নির্ণয়
করে
নিতে
পারেন।
জন্মদিনেরসংখ্যা, জন্মতারিখেরসংখ্যা এবং
নামসংখ্যা নির্ণয়
পদ্ধতি এখান থেকে জেনে
নিতে
পারেন।